নূর মুহাম্মদ আজাদী, গফরগাঁও প্রতিনিধি:
ঘটনাটি ঘটে ৫নং যশরা ইউনিয়নের কর্শাপুর গ্রামে। নিহতের নাম মোছাঃ মার্জিয়া আক্তার (৩০) ।
বৃহস্পতিবার (২৭শে ফেবুয়ারি) গভীর রাতে নিজ ঘরে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী সূত্রে
জানা গেছে, মোঃ আলীর ছেলে নাজমুল আলম (৩৪) দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিলেন এবং তার চিকিৎসা চলছিল। ঘটনার রাতে তিনি স্ত্রী মার্জিয়ার সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিলেন।
একপর্যায়ে রাতের কোনো এক সময় ছুরি দিয়ে মার্জিয়ার পেটে আঘাত করেন। চিৎকার শুনে পরিবারের সদস্যরা ঘরে ঢুকে দেখেন, মার্জিয়া রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন, আর নাজমুল চুপচাপ বসে আছেন।মার্জিয়াকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গফরগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শিবিরুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত নাজমুল আলম ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে। এ ব্যাপারে গফরগাঁও থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে ।
ঘটনাটি ঘটে ৫নং যশরা ইউনিয়নের কর্শাপুর গ্রামে। নিহতের নাম মোছাঃ মার্জিয়া আক্তার (৩০) ।
বৃহস্পতিবার (২৭শে ফেবুয়ারি) গভীর রাতে নিজ ঘরে এই মর্মান্তিক ঘটনা ঘটে। এলাকাবাসী সূত্রে
জানা গেছে, মোঃ আলীর ছেলে নাজমুল আলম (৩৪) দীর্ঘদিন ধরে মানসিক ভারসাম্যহীনতায় ভুগছিলেন এবং তার চিকিৎসা চলছিল। ঘটনার রাতে তিনি স্ত্রী মার্জিয়ার সঙ্গে ঘুমিয়ে ছিলেন।
একপর্যায়ে রাতের কোনো এক সময় ছুরি দিয়ে মার্জিয়ার পেটে আঘাত করেন। চিৎকার শুনে পরিবারের সদস্যরা ঘরে ঢুকে দেখেন, মার্জিয়া রক্তাক্ত অবস্থায় পড়ে আছেন, আর নাজমুল চুপচাপ বসে আছেন।মার্জিয়াকে উদ্ধার করে ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে নেওয়া হলে চিকিৎসক তাকে মৃত ঘোষণা করেন। গফরগাঁও থানার অফিসার ইনচার্জ (ওসি) শিবিরুল ইসলাম বলেন, আমরা ঘটনাস্থল পরিদর্শন করেছি।
নিহতের লাশ ময়নাতদন্তের জন্য ময়মনসিংহ মেডিকেল কলেজ হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। অভিযুক্ত নাজমুল আলম ঘটনার পর থেকে পলাতক রয়েছে। তাকে গ্রেপ্তারের জন্য পুলিশের অভিযান চলছে। এ ব্যাপারে গফরগাঁও থানায় মামলা দায়ের করা হয়েছে ।
إرسال تعليق