মোঃ হাফিজুর রহমান, উপজেলা প্রতিনিধি মধুপুর:
টাঙ্গাইল ঘাটাইল উপজেলার সুনামগজ্ঞ গারোবাজার ভয়াবহ এক আগুনে পুড়ে যায় ৮ টি দোকান,ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এক কোটির উর্ধে।
আগুনের সূত্র ইলেকট্রিক শর্ট সার্কিট না শত্রুতা সঠিক তদন্ত চায় দোকান মালিকেরা ও এলাকাবাসী।
গত(১৬মার্চ২০২৫)ইং আনুমানিক ৮.৩০/৯ ঘটিকায় সময় টাঙ্গাইল ঘাটাইল উপজেলা সুনামগঞ্জ গারোবাজার ভয়াবহ এক আগুনের ঘটনা ঘটে, সে আগুনে ৮টি চারচালা দোকান ও দোকানের মালামাল। এক দোকানে ক্ষয়ক্ষতি ৫০ থেকে ৬০ টাকা লক্ষ টাকা মোট ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ এক কোটির উর্ধ্বে।
ঘর মালিক আব্দুর রশিদ জানান, প্রতিদিনের ন্যায় তারাবি নামাজ পড়তে মসজিদে যাই।১২ রাকাত তারাবি নামাজ পড়ার পর আগুন লেগেছে আগুন লেগেছে ডাক চিতকার দৌড়ে এসে দেখি উত্তর পাশের চারটি দোকানে আগুন।পাঁচ মিনিটের ভিতরে বাকি ৩টি দোকান সহ মোট৮টি দোকানে আগুন ছড়িয়ে পড়ে। স্থানীয় লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও আগুনের তীব্রতা বেশি থাকে তার সম্ভব হয়নি।
ঘাটাইল ও মধুপুর ফায়ার ইউনিট ঘটনাস্থলে এসে আগুন নিয়ন্ত্রণ আনে। ঘর মালিক নিম্মে উল্লেখিত ব্যক্তিগণ আমার কাছ থেকে ঘর ভাড়া নিয়ে ব্যবসা বাণিজ্য করে।
১/ মোঃ আমজাদ হোসেন ২/মোঃ আব্দুস সামাদ ৩/ মোঃরফিকুল ইসলাম ৪/ মোঃ হাছান আলী ৫/ মোঃ আতাব আলী ৬/ কাশেম ৭/ মোঃইমান আলী ২টি এদের মধ্যে মোঃ হাসান আলীর ক্ষয়ক্ষতির পরিমাণ ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকার উর্দে হবে বলে জানা।
দোকানদার হাসান আলী জানান, প্রতিদিনের ন্যায় সেই দিনে তারাবির নামাজ পড়তে মসজিদে যাই ১২বারাকাত নামাজ শেষ হলে। আগুন লাগছে আগুন লাগছে ডাক চিৎকার শুনে দৌড়ে এসে দেখি আমার দোকান সহ আশপাশের দোকানে আগুনে পুড়ে যাচ্ছে। এলাকার লোকজন আগুন নেভানোর চেষ্টা করলেও তীব্রতা বেশি থাকায় তা আর সম্ভব হয়নি। কয়েক মিনিটেই আগুনের লেলিসা পুড়ে ছাই হয়ে গেল ৫০ থেকে ৬০ লক্ষ টাকার মালামাল। আমার ডেকোরেটর ও সাউন্ড সিস্টেমের সকল সরঞ্জাম পুড়ে ছাই হয়ে যায়।তিনি জানান আগুনের সূত্রপাত কি কারনে হতে পারে তা আমি নিশ্চিত বলতে পারব না। এটি কোন শত্রুতা নাকি বিদ্যুৎ শর্ট সার্কিস,যথাযথ তদন্ত দাবি করেন তিনি। আরো দোকানে জানান, প্রথমে যেখানে আগুনের সূত্রপাত সেখানে নেই কোন বিদ্যুতিক লাইন। এটি কোন দুর্ঘটনা নাকি কোন পূর্ব শত্রুতা যথার্থ তদন্তর দাবি করেন তারা।
একটি মন্তব্য পোস্ট করুন