জামালপুর সদর থানায় এজাহার ভুক্ত আসামি গ্রেপ্তারের পর ছেড়ে দেওয়ায় মানববন্ধন পুলিশ কর্মকর্তার বিরুদ্ধে



মোঃ আহসান হাবীব সুমন
নিজস্ব প্রতিনিধি :-
জামালপুর সদর থানায় এজাহার ভুক্ত আসামি মো: জহিরুল ইসলাম জুয়েলকে গ্রেপ্তারের পর ছেড়ে দেওয়াই প্রতিবাদের ঝড় বইছে জামালপুর সদর থানার অফিসারস ইনচার্জ  আবু ফয়সাল মোঃ আতিক ও এস আই বিজন কুমার বিশ্বাস এর বিরুদ্ধে।

 গতকাল ৮ মার্চ শনিবার বিকাল আনুমানিক ৫.১০ মিনিটের সময় শফিমিয়ার বাজার সংলগ্ন হামদর্দ চিকিৎসালয় কেন্দ্র থেকে জহুরুল ইসলাম জুয়েলকে গ্রেপ্তার করে নিয়ে যায় সদর থানায় বিজন কুমার বিশ্বাস নামের এক অফিসার। জুয়েল কে থানায় নিয়ে অফিসার ইনচার্জ আতা'আয়াত ও বিনিময়ে এজাহার ভুক্ত আসামিকে ছেড়ে দেন। 

আসামি গ্রেফতার এর খবর পেয়ে বাদী যোগাযোগ করে সদর থানায় তাকে কোন পাত্তা দেই নাই জামালপুরের অফিসার্স ইনচার্জ, তারি পরিপ্রেক্ষিতে বাদি হাদিউল ইসলাম রাব্বি গণমাধ্যমকে জানাই আসামিকে গ্রেফতারের পর থানা হাজদ থেকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দিয়েছে ঐই পুলিশ কর্মকর্তা ও সদর থানার অফিসার্স ইনচার্জ। 

সাথে সাথে গণমাধ্যম কর্মীরা জামালপুর সদর থানার অফিসার্স ইনচার্জ আবু ফয়সাল মো: আতিকের কাছে জানতে চাই এজাহার ভুক্ত আসামিকে ছেড়ে দেওয়ার কোন নিয়ম আছে কি সদর থানার।অফিসার্স ইনচার্জ জানান বাদি তার লোকজন নিয়ে জোরপূর্বক আসামিকে ধরিয়ে দেন আমি আমার ঊর্ধ্বতম কর্মকর্তার সাথে যোগাযোগ করে তারি নিদর্শে ও সকল সিনিয়র কর্মকর্তাদের আদেশে আসামিকে ছেড়ে দেই। 

সদর থানার নাটকীয়তার জের ধরে মানববন্ধনের আয়োজন করেন বাদী পক্ষরা ৯ মার্চ রবিবার দুপুর ১২ ঘটিকার সময় জামালপুর সদর জিরো পয়েন্ট দয়াময়ি মোরে মানববন্ধনে বক্তারা তুলে দরেন এজাহার ভুক্ত আসামিকে টাকার বিনিময়ে ছেড়ে দেওয়ায় এস আই বিজন কুমার বিশ্বাস ও অফিসার ইনচার্জ আবু ফয়সাল মোঃ আতিকের প্রত্যাহার ও অতিবিলম্বে এজাহার ভুক্ত সকল আসামিদের দ্রুত গ্রেপ্তারের দাবী জানান ভুক্তভোগীর পরিবার ও মহল্লা বাসি গণ্যমান্য ব্যক্তিবর্গ। আসামি দের দ্রুত গ্রেপ্তার না হলে আরো কর্মসূচি পালন করবে বলে ঘোষণা দেন,সেই সাথে জেলা প্রশাসক বরাবর এবং জেলা পুলিশ সুপার বরাবর সরকলিপি প্রধান করিবেন বলে জানান মানববন্ধনের বক্তারা।

Post a Comment

নবীনতর পূর্বতন
DailyKhobor.Com | ডেইলি খবর
DailyKhobor.Com | ডেইলি খবর